শবে-বরাত হিজরী সাবান মাসের ১৪ ও ১৫ তারিখের মাধবর্তী রাত। আরবিতে একে লাইলাতুল বরাত বললেও উপমহাদেশে একে শবে-বরাত বলে।হাদিস শরীফে বিশ্ব নবী মুহাম্মদ (সাঃ) একে সাবান মাসের মাধবর্তী রাট বলে অবিভূত করেছেন।এই বরকত এবং ফজিলত পূর্ণ রাতে ইবাদত-বন্দেগীর মাধ্যমে পার করার নির্দেশ দিয়ে গেছেন।
হাদিস শরীফে পরবর্তী দিন রোজা রাখার নির্দেশ ও পাওয়া যায়।এই মহিমান্বিত রাত মুসলিম উম্মাহ সালাত আদায়, কুরআন তিলাওয়াত, আল্লাহর জিকির, নফল নামাজ, ওয়াজ, মিলাদ মাহফিল এর মাধ্যমে অতিবাহিত করেন।
এই মহিমান্বিত রাতে আল্লাহ বান্দাদের প্রতি বিশেষ মনোযোগী হন।আল্লাহ তায়ালা বান্দাদের ক্ষমা করে দেওয়ার জন্যে ডাকতে থাকেন।সুবাহানাল্লাহ।
সুন্নি মুসলিম সম্প্রদায় বিশ্বাস করে যে শুধুমাত্র এই দিনে, আল্লাহতায়ালা নূহের(আ:) এর জাহাজকে বন্যা থেকে রক্ষা করেছিলেন। এই কারণেই সারা বিশ্বের মানুষ দিনটি উদযাপন করে।
এই রাতে মুসলমানেরা রাত জেগে আল্লাহর ইবাদত বন্দেগী করে থাকেন।অনেক কে সারা রাত মসজিদে অবস্থান করতে দেখা যায়।এই দিনে বাংলাদেশের অনেক এ চাল এর রুটি খেয়ে থাকেন। এটা এখন এক রীতি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
0 মন্তব্যসমূহ