প্রাপ্ত স্যাটেলাইট চিত্র, আর্থিক তথ্য এবং স্থলভিত্তিক প্রমাণ বলছে যে ভারত প্রত্যন্ত মরিশীয় দ্বীপ আগালাগায় একটি নৌ-স্থাপনা নির্মাণ করছে।


ভারতের গোপন ঘাঁটি 



আফ্রিকার দেশ জিবুতি সেখানে এ সামরিক ঘাঁটি রয়েছে চীনের; সেই ঘাঁটি ব্যবহার করে চীনে আফ্রিকার ত্রাণ সহায়তা সহ আফ্রিকার উন্নয়নের জন্যে নানান কার্যক্রম পরিচালনা করে।


এ ঘাঁটি ব্যবহার করে চীন আফ্রিকার দেশ এ নিজেদের বিনিয়োগ সুরক্ষিত রাখে এবং নজরদারি করে, অন্যদিকে চীন এর এরকম সাফল্য দেখে ভারতও চীন কে টেক্কা দিতে আফ্রিকার মরিশাস দ্বীপে নিজেদের ঘাঁটি তৈরি করছে গোপনে।


কিন্তু মরিশাস কর্তৃপক্ষ এবং ভারত দুইজনই এ দাবি অস্বীকার করছে, কিন্তু স্যাটেলাইট চিত্র এ রহস্য পরিষ্কার করে দিচ্ছে।


স্যাটেলাইট এ পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে ভারতের গোপন ঘাঁটির অবকাঠামো।


২০১৫ সালে মরিশাসের সাথে ভারতের এক চুক্তি হয় মরিশাসের বাসিন্দাদের জীবনমান উন্নয়ন এবং একটি এয়ার-পোর্ট তৈরী করার জন্য।


কিন্তু প্রকৃত পক্ষে ভারত গোপনে তাদের জাহাজ ব্যবহার করে মরিশাসে বিমান এবং নৌ-বাহিনীর রসদ সরবরাহ করে যাচ্ছে।





মরিশাসে ধীরে ধীরে এক ঘাঁটি তৈরী করে যাচ্ছে। এ নিয়ে মরিশাসের বাসিন্দারা খুব-ই ভীত রয়েছে।


তারা  তাদের এই বাসস্থান ছাড়তে চাইছে না।


ভারতের মুম্বাই থেকে নিয়মিত মরিশাসে জাহাজ চলাচল করছে।স্থানীয় বাসিন্দারা কেবল একটি হাসপাতাল এবং বিমানবন্দর চেয়েছিলেন, কিন্তু ভারত রীতিমত তাদের গোপন সামরিক ঘাঁটি তৈরী করে যাচ্ছে।


কেবল চীনের সঙ্গে পাল্লা এবং আফ্রিকা নিয়ন্ত্রণের জন্যে ভারত এই গোপন ঘাঁটি তৈরী করছে।